ক্রমিক নং |
সার ডিলারদের নাম |
ঠিকানা |
মোবাইল নং |
০১ |
মোঃ সফিকুল আলম |
সারপুকুর |
|
ইউরিয়া
সার ব্যবহারের ফলপ্রসূতা অনেকাংশে নির্ভর করে প্রয়োগের সময় ও প্রয়োগ পদ্ধতির উপর। বিশেষ করে নাইট্রোজেন সারের ক্ষেত্রে তা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ নাইট্রেজেন পানিতে দ্রবনীয় এবং সহজে বিভিন্ন উপায়ে মাটি হতে অপচয় হয়। কোন কোন পরিস্থিতিতে প্রয়োগকৃত নাইট্রোজেন সারের ৭০% মাটি থেকে অপচয় হয় যা ফসলের নাগালের বাইরে চলে যায়। সার ব্যয় বহুল একটা উপকরণ। এ কারেণে প্রয়োগকৃত সারের ফলপ্রসূতা বাড়ানোর জন্য প্রচেষ্টা চালানো উচিত।
কুইক কম্পোস্ট অল্প সময়ে অর্থাr মাত্র ১৫ দিনে তৈরী ও ব্যবহার উপযোগী উচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন একটি জৈব সার। কুইক কম্পোস্ট তৈরীর উপাদান - সরিষার খৈল, কাঠের গুঁড়া বা চাউলের কুঁড়া ও অর্ধপঁচা (ডিকম্পোজড) গোবর বা হাঁস মুরগরি বিষ্ঠা যার অনুপাত হবে ১ : ২ : ৪ অর্থাr একভাগ খৈল + দুইভাগ কাঠের/চাউলের কুঁড়া + চারভাগ গোবর/হাঁস-মুরগীর বিষ্ঠা।
ইউরিয়া
সার ব্যবহারের ফলপ্রসূতা অনেকাংশে নির্ভর করে প্রয়োগের সময় ও প্রয়োগ পদ্ধতির উপর। বিশেষ করে নাইট্রোজেন সারের ক্ষেত্রে তা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ নাইট্রেজেন পানিতে দ্রবনীয় এবং সহজে বিভিন্ন উপায়ে মাটি হতে অপচয় হয়। কোন কোন পরিস্থিতিতে প্রয়োগকৃত নাইট্রোজেন সারের ৭০% মাটি থেকে অপচয় হয় যা ফসলের নাগালের বাইরে চলে যায়। সার ব্যয় বহুল একটা উপকরণ। এ কারেণে প্রয়োগকৃত সারের ফলপ্রসূতা বাড়ানোর জন্য প্রচেষ্টা চালানো উচিত।
কুইক কম্পোস্ট অল্প সময়ে অর্থাr মাত্র ১৫ দিনে তৈরী ও ব্যবহার উপযোগী উচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন একটি জৈব সার। কুইক কম্পোস্ট তৈরীর উপাদান - সরিষার খৈল, কাঠের গুঁড়া বা চাউলের কুঁড়া ও অর্ধপঁচা (ডিকম্পোজড) গোবর বা হাঁস মুরগরি বিষ্ঠা যার অনুপাত হবে ১ : ২ : ৪ অর্থাr একভাগ খৈল + দুইভাগ কাঠের/চাউলের কুঁড়া + চারভাগ গোবর/হাঁস-মুরগীর বিষ্ঠা।
উদ্ভিদের পুষ্টির উপাদান সরবরাহের উদ্দেশ্যে যে সকল সামগ্রী(জৈব, রাসায়নিক এবং অনুজীব)মাটিতে প্রয়োগ করা হয় ব্যাপক অর্থে তাকে সার বলে। সুনির্দিস্ট ভাবে সার বলতে প্রাকৃতিক উৎস বা রাসায়নিক উপায়ে কল কারখানায় প্রস্তুতকৃত দ্রব্য বুঝায় যা মাটিতে প্রয়োগ করলে উদ্ভিদের ফলন বৃদ্ধি করে।
গুটি ইউরিয়া নাইট্রোজেন সম্বলিত একটি রাসায়নিক সার। এই গুটি ইউরিয়া দেখতে অনেকটা ন্যাপথালিন ট্যাবলেটের মতো। বাজারে প্রাপ্ত সাধারণ গুড়া বা দানাদার ইউরিয়া সার দিয়ে ব্রিকেট মেশিনের সাহায্যে তৈরি বড় আকারের ইউরিয়া সারের গুটিকে “গুটি ইউরিয়া” বলে। বর্তমানে বাজারে সাধারণত তিন সাইজের গুটি ইউরিয়া পাওয়া যায়। এগুলো হলো ছোট সাইজ (০.৯০ গ্রাম), মধ্যম সাইজ (১.৮ গ্রাম) এবং বড় সাইজ (২.৭০ গ্রাম)।
সাধারণত জমিতে কোন শস্য বপন করে তা সবুজ অবস্থায়ই আবার সে জমিতে মিশিয়ে দিয়ে যে সার তৈরী করা হয় উহাকে সবুজ সার বলে। এ সার নানা ভাবে মাটির উর্বরতা বাড়াতে সহায়তা করে।এ সার তৈরী করার আসল উদ্দেশ্য হল মাটিতে জৈব পদার্থ যোগ করা।যে সকল গাছের শিকড় মাটির গভীরে ছড়িয়ে যায়, অল্প পরিচর্যায় দ্রুত বেড়ে উঠে এবং অধিক পরিমাণে জৈব পদার্থ উৎপাদন করে সবুজ সার তৈরীতে ঐ সকল গাছ বেছে নেওয়া উচিত।গাছ জমিতে জন্মাবার পর যখন তাতে ফুল ধরা শুরু হয় তখনই তা চাষ দিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দেওয়া হয়। বৃষ্টির পানিতে তা আস্তে আস্তে পচতে থাকে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS